ফ্রিজ ব্যবহারের সঠিক নিয়ম । ইলেকট্রিক বিল কমানোর উপায় ।
How much electricity used in freeze | Freeze theke mase bidyut bill kot asbe | কোন ফ্রিজের বিদ্যুৎ খরচ কম ।
ফ্রীজ
ব্যবহার
করলে
বিদ্যুৎ
বিল
কত
আসবে
এর
কোন
নির্দিস্ট পরিমাপ
নেই।
তবে
এটা
নির্ভ
র
করে
ফ্রিজ
single door না double door।
single door ফ্রিজ double door ফ্রিজ
থেকে
কিছুটা
ছোট
হয়,
compressor ও ছোট
হয়
তাই
ইলেকট্রিক ও
কম
ইউজ
হয়।
আপনার
পরিবার
যদি
ছোট
হয়
এবং
আপনি
যদি
কম
বাজাটে
ব্যবহার
করতে
চান
তবে
আপনি
অবশ্যই
single door ফ্রীজ কিনবেন।
এতে
ফ্রীজের
দাম
কম
হবে
, ইলেকট্রিক বিল
কম
আসবে
এবং
spare parts কম হওয়ার
জন্য
বার্ষিক
মেন্টেনেন্স খরচ
ও
কম
হয়ে
থাকে।
তবে
single door ফ্রিজের জন্য
বার্ষিক
ইলেকট্রিক বিল
(In India)অনুমান 2700 টাকা
হতে
পারে।
এক্ষেত্রে double door হলে
একটু
বেশি
হবে।
এছাড়াও
বর্ত
মানে
মার্কেটে
Inverter technology এবং
non Inverter technology fridge পাওয়া যায়।
Inverter technology ফ্রীজ star যুক্ত
হয়ে
থাকে।
সর্বাধিক
পাঁচ
স্টার
যুক্ত
ফ্রিজ
পাওয়া
যায়।
পাঁচ
স্টার
যুক্ত
ফ্রিজ
অতি
কম
বিদ্যুৎ
প্রয়োজন
হয়।
এতে
বিল
কম
আসবে
।
তবে
এগুলো
একটু
দামী
হয়ে
থাকে।
এদিকে
non Inverter technology fridge এর দাম
কম
থাকে
কিন্তু
Inverter technology যুক্ত ফ্রিজ
থেকে
বিদ্যুৎ
বিল
তুলনামূলক ভাবে
বেশি
আসে।
জাদের
স্টোরেজ
বেশি
প্রয়োজন
হয়
তাদের
অবশ্যই
double door ফ্রিজ কিনতে
হবে।
ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম - ফ্রিজ ব্যবহারের কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে। সঠিক ভাবে এগুলো ব্যবহার না করলে খারাপ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। একবার এগুলো নষ্ট হয়ে গেলে মেরামত খরচও অনেক হয়। তাই যখনই Freeze use করবেন তখন অবশ্যই বেশ কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হবে। এছাড়াও আরও একটি গুরুত্ব পূর্ণ দিক হল ইলেকট্রিক বিল। কম বাজেটের ফ্যামিলিতে বিদ্যুৎ বিল বেশ সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই বেশ কিছু পদক্ষেপ মেনে ফ্রিজ চালালে বিদ্যুৎ বিল ও মেন্টেনেন্স খরচ কম করতে পারেন। জেনে নেই কিভাবে ?
How to save electricity bill to use fridge at
home । kibhabe fridge calale bidyut bill kom asbe । ফ্রিজের বিদ্যুৎ
খরচ কমানোর উপায়
?
১. Fridge ঘরের কোথায় রাখবেন সেই স্থান সঠিক ভাবে নির্ধারন করতে হবে। ঘরের যে জায়গায় রোদ পড়ে বা রান্নার চুলার কেনার অর্থাৎ গরম থাকে এমন স্থানে ফ্রিজ রাখবেন না। এতে Fridge এর compressor অধিক সময় চলতে থাকবে এবং condenser fridge কে ঠাণ্ডা করতে অধিক সময় নিবে, ফলে বিদ্যুৎ বিল বেশি আস্ তে পারে।
3. ফ্রিজের পিছনে কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি জায়গা রাখুন । সেই জায়গা পরিস্কার পরিছন্ন রাখুন। নিয়মিত যাতে বাতাস চলাচল করতে পারে সে দিকে নজর দিন। ফলে Condenser খুব তাড়াতাড়ি freezer কে ঠাণ্ডা করে ফেলবে । Condenser যত তাড়াতাড়ি গরম হবে তত তাড়াতাড়ি freezer ঠাণ্ডা হবে। এতে ফ্রিজের বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
4. ফ্রিজ ঠিকমত ঠাণ্ডা না হওয়ার কারণ – ফ্রিজের door gasket এর জন্য ফ্রিজ ঠিকমত ঠাণ্ডা না হওয়ার কারণ হতে পারে। door gasket এ গ্যাপ সৃষ্টি হয়ে গেলে ফ্রিজের ভিতরের বায়ুর সাথে বাহিরের বায়ুর কানেক্ট হয়ে গেলে ফ্রিজ এর ভিতর ঠিকমত ঠাণ্ডা হবে না । ফলে tharmostate compressor কে বন্ধ করবে না এবং compressor অধিক সময় চলতে থাকবে । ফলে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে।
5. আপনার ফ্রিজের ভিতর অধিক বরফ হওয়ার কারণ কি জানেন – অনেক সময় ফ্রিজারের ভিতর অধিক বরফ হতে দেখা যায় । আপনি কারণ ভাবতে পারছেন না। ফ্রিজারে tharmostate এর sensor tail লাগানো থাকে, যার কাজ হচ্ছে ফ্রিজার ঠাণ্ডা হওয়ার সাথে সাথে কম্প্রেসার কে বন্ধ করে দেওয়া। tharmostate খারাপ হয়ে যাওয়ার ফলে সে compressor কে বন্ধ করবে না। কম্প্রেসার অধিক সময় চলতে থাকে এবং ফ্রিজের ভিতর অধিক বরফ জমে থাকে। এতে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে এবং ফ্রিজের নিচের অংশে ঠাণ্ডা কম হয় ফলে সবজি, ফল নস্ট হতে দেখা যায়। এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই makanic ডেকে tharmostate বদলাতে হবে।
6. আপনার রুমে সঠিক আরথিং না থাকার কারণে আপনার ইলেকট্রিক বিল বেশি আসতে পারে। কারন সঠিক আরথিং না থাকার কারণে আপনার ফ্রিজের বডিতে অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহিত হয়ে থাকে এরফলে অধিক বিদ্যুৎ বিল আসতে পারে। আপনি ফলো করতে পারেন অনেক সময় খালি পায়ে বা ভেজা হাতে ফ্রিজে ধরলে আপনাকে বিদ্যুৎ সক করে থাকে। এটা শুধু মাত্র সঠিক আরথিং না থাকার কারণে হয়ে থাকে। তাই রুমে সঠিক আরথিং না থাকলে আজই earthing করিয়ে নিন। আপনি বিদ্যুৎ বিল কমাতে চাইলে ফ্রিজ ব্যবহারের নিয়ম গুলো মেনে চলুন।
7. ফ্রিজের জন্য অবশ্যই inverter ব্যব হার করুন। যদিও অনেকে বলে থাকেন Inverter technology ফ্রিজে inverter প্রয়জন হয় না। তবে আমি মনে করি আপনি যদি inverter ব্যবহার করেন তবে আপনার ফ্রিজ অনেক লং লাস্টিং হবে কেননা inverter আমাদের ইলেকট্রিক ভোল্টেজ কে কনট্রোলে রাখে। তাই এটি ফ্রিজের PCB board কে ইলেকট্রিক হাই ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করবে এবং ফ্রিজ নষ্ট হওয়ার চান্স অনেকটা কমে জাবে। তবে এতে কিছুটা কারেন্ট অপচয় হবে। কারণ ইনভারটার কিছুটা কারেন্ট ইউজ করবে।
8.রান্না করা গরম সব্জি সরাসরি রাখবেন না। সবসময় রান্নার পর সব্জি ঠাণ্ডা করে ফ্রিজে রাখবেন। কারন, রান্নার পরই গরম সব্জি ফ্রিজে রাখলে , সব্জির তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। তা ফ্রিজে সেটিং তাপমাত্রায় নিয়ে আসতে অনেক সময় ধরে কম্প্রেসার চলতে থাকে এবং compressor এর উপর চাপ পড়ে। ফলে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসবে।
9. ফ্রিজের দরজা বার বার খুলবেন না। যত সম্ভব কম খুলবেন। দরজা খুলার সাথে সাথে ভেতরের ঠাণ্ডা বায়ু বাহিরে চলে আসে এবং সাথে সাথে কম্প্রেসার আবার চলতে থাকে। এভাবে বার বার চলার ফলে কারেন্ট খরচ বেশি হবে।
10. আকাশে বিজলী চমকালে আপনার Home appliances যেমন ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, এ সি , ইনভারটার, মোটর ইত্যাদি সুইচ অফ করে বোর্ড থেকে প্লাগ খুলে নিন। এতে আপনার Home appliances নস্ট হবে না। অনেক সময় আমাদের ধারণা সুইচ অফ করে নিলেই হল। কিন্তু এতে ১০০ ভাগ নিরাপদ নয়। আপনার Home appliances নস্ট হতে পারে। এই নিয়ম গুলো মেনে চললে বিদ্যুৎ বিল বা অর্থ অপচয় থেকে নিজেকে সরিয়ে নিতে পারবেন।
Conclusion – Refrigerator বা ফ্রিজ ব্যবহারের সঠিক নিয়ম মেনে ফ্রিজ চালালে বিদ্যুৎ বিল / কারেন্ট বিল অনেকটা কমিয়ে নিতে পারেন । এছাড়া নতুন ফ্রিজ কিনতে হলে আগে জেনে নিন কোন ফ্রিজের বিদ্যুৎ খরচ কম এবং কোন ফ্রিজটি আপনার জন্য perfect হবে এমন ফ্রিজের ধারণা নিয়ে কিনতে যান।
0 Comments
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন